বেসি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বেসি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

কে আসোল প্রেমিক বুজার ৭ টি উপায়

দু'জনের মধ্যে কে যোগ্য প্রেমিক? বুঝে নিতে ৭ পরামর্শ

ভালো লাগা মানুষের তালিকায় একাধিক মানুষ আসতেই পারেন। কিন্তু এদের মধ্য থেকে ভালোবাসার মানুষটি তো একজনই হবেন। এমনও হতে পারে, একটা মেয়ে তার সঙ্গীর মধ্যে পছন্দ-অপছন্দ, রুচিবোধ, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি ক্ষেত্রে যে বৈশিষ্ট্যগুলো দেখতে চান তা হয়তো দুটো ছেলের মধ্যেই সুস্পষ্ট। দু'জনকেই ভালো লাগতে পারে। তারা দু'জনই মেয়েটাকে পছন্দ করে থাকতে পারেন। এ ক্ষেত্রে মন দেয়া-নেয়ার কাজে দু'জনের মধ্যে সেরাকেই বেছে নিতে হবে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে সেরা মানুষটিকে বেছে নেয়ায় সিদ্ধান্তহীনতা কাজ করে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ওদের মধ্যে একজন অবশ্যই আপনার সঙ্গী হিসাবে অপরজনের চেয়ে যোগ্যতর। আর তাকে খুঁজে করা প্রয়োজন। সঠিক জনকে খুঁজে পাওয়ার দারুণ কার্যকর ৭টি পরামর্শ নিয়ে নিন।

১. প্রত্যেকের ব্যক্তিত্বের ইতিবাচক দিকগুলো খুঁজে বের করুন। প্রয়োজনে এগুলো পয়েন্ট আকারে লিখে নিন। দু'জনকেই সময় নিয়ে পর্যবেক্ষণ করুন। তাদের রুচি কেমন, তাদের সেন্স অব হিউমার কি অবস্থায় রয়েছে, তাদের দৃষ্টিভঙ্গি কি ধরনের ইত্যাদি বিষয় তুলনা করুন।

২. দু'জনের প্রতিই আপনার ভালো লাগা কাজ করতে পারে। তারা দু'জনই নানা গুণে গুণান্বিত। কিন্তু তাদের যত গুণই থাক না কেন, একজনের উপস্থিতি আপনার অনুভূতিতে বেশি নাড়া দেবে। আপনার সর্বোচ্চটুকু যেকোনো একজন বের করে আনতে সক্ষম। যার বদৌলতে আপনি নিজের ভেতরে নতুন বা অনন্য কিছু অনুভব করছেন, তিনিই আপনার জন্যে ইতিবাচক।

৩. এবার দু'জনের চরিত্রের নেতিবাচক দিকগুলোতে দৃষ্টি দিন। প্রত্যেকেরই দোষ-ত্রুটি রয়েছে। কিন্তু কোন বিষয়গুলো আপনি একেবারেই সহ্য করতে পারেন না, তা বুঝতে হবে। আপনার কাছে যেকোনো একজনের নেতিবাচক বিষয়গুলো সহনীয় মনে হবে। হয়তো অন্য কোনো মেয়ের কাছে একই বিষয় নিকৃষ্ট গণ্য হবে। নিজের সঙ্গে খাপ খায় এমন ত্রুটিসম্পন্ন মানুষটিকে চিহ্নিত করুন।

৪. তাদের প্রত্যেকেই আপনার বিষয়ে বিশেষ কিছু অনুভূতি ধারণ করেন। এগুলোর প্রকাশ ভিন্ন হবে। আপনার কাছে যা গুরুত্বপূর্ণ, তা কোন ছেলেটি সমগুরুত্বের সঙ্গে দেখেন বুঝে নিন। আপনার প্রতি যার আবেগ ও অনুভূতি বেশি ক্রিয়াশীল থাকে, তিনিই বেশি সংবেদনশীল।

৫. খুব কাছের বন্ধুদের সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করতে পারেন। অভিজ্ঞ বন্ধুরা আপনাকে সুপরামর্শ দিতে পারবেন। তাদের দৃষ্টিতে আপনার জন্যে কে সঠিক পুরুষ হয়ে ওঠেন তা জানা জরুরি। তাদের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে নিজেরটি মিলিয়ে পার্থক্য ধরতে পারবেন।

৬. ওই দু'জনের কিছু বিষয়ে নিশ্চয়ই মিল থাকবে। এই মিলগুলো দেখার চেষ্টা করুন। আবার তাদের মধ্যে নানা অমিলও রয়েছে। সেগুলোও বের করুন। এতে দু'জনের পার্থক্য স্পষ্ট হয়ে উঠবে।

৭. সবচেয়ে বড় কথা হলো, তালগোল পাকিয়ে ফেলবেন না। অর্থাৎ, দু'জনের ব্যক্তিত্বের খুঁটিনাটি তুলনা করতে গিয়ে গুলিয়ে ফেললে সিদ্ধান্তে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই শীতল মস্তিষ্কে দু'জন মানুষকে চেনার চেষ্টা করুন। সেইসঙ্গে নিজের মনের কথাটিও বুঝে নিতে ভুলবেন না। একজন অনেক বেশি গুণের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও অপরজনকেই বেশি ভালো লেগে যেতে পারে আপনার।

শুক্রবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৫

2050 সালে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলিম থাকবে ভারতে


২০৫০ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলমান থাকবে ভারতে। ইন্দোনেশিয়ার চেয়েও ভারতে বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠী বসবাস করবে। সারা বিশ্বে মুসলমানের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ২৮০ কোটিতে।

গতকাল বৃহস্পতিবার পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপে এমন তথ্য মিলেছে। পিটিআইয়ের খবরে প্রকাশিত ওই জরিপের তথ্যে জানানো হয়, ২০৫০ সালে বিশ্বে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা হবে ১৪০ কোটি। ভিন্নধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা হবে ২৯০ কোটি।

বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ছে বলে ওই জরিপের তথ্যে জানানো হয়। আসাম রাজ্যে মুসলমানের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। জরিপের তথ্যে জানানো হয়, ২০৫০ সালে বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় ভারতে সবচেয়ে বেশি মুসলিম বাস করবে। আগামী ৪০ বছরে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি বাড়বে। তবে অন্য যেকোনো ধর্মের চেয়ে ইসলাম ধর্মের প্রসার অনেক বেশি ঘটছে। এই প্রবণতা চলতে থাকলে ২০৭০ সালে ইসলাম বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্মে পরিণত হবে।

বিশ্বে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যায় বাড়ছে না। যেসব দেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যায় বেশি, সেসব দেশে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে এবং জন্মহার স্থিতিশীল রয়েছে। যেমন চীন, জাপান ও থাইল্যান্ড।

কোনো ধর্ম অনুসরণ করে না-এমন মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। ২০৫০ সালে তাঁদের হার হবে মোট জনগোষ্ঠীর ১৩ দশমিক ২ শতাংশ।