ভারত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ভারত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৫

বাংলাদেশ সীমান্তে ড্রোনে নজরদারি করবে ভারত

বাংলাদেশ সীমান্তে ড্রোনে নজরদারি করবে ভারত


কলকাতা সংবাদদাতা

বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারির জন্য ড্রোন ব্যবহার করবে ভারত। এর মাধ্যমে সীমান্ত এলাকায় অনুপ্রবেশ, পাচারকারী ও জঙ্গি কার্যকলাপের ওপর নজর রাখা হবে। এই বিষয়ে সম্প্রতি গোয়েন্দা সংস্থা, দেশটির অভ্যন্তরীণ ও সীমান্ত প্রতিরক্ষার সঙ্গে যুক্ত দপ্তরগুলোর মধ্যে এক বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব রাজীব মেহর্ষি বলেন, ‘সামরিক ও বেসামরিক প্রয়োজনে ড্রোন ব্যাবহারের জন্য জরুরি ভিত্তিতে আইন প্রণয়নের কাজ করছে সরকার। ভারতের সীমান্ত সুরক্ষা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখতে আগামীতে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি করাই একমাত্র পথ। সেই পথে এগোনোর চিন্তাভাবনা শুরু করেছে ভারত।’  ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে প্রায় চার হাজার ৯৬ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে আনুমানিক এক হাজার ১৩৮ কিলোমিটার সীমান্তকে বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করেছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশ ও জঙ্গিরা প্রবেশ করতে পারে বলে তাদের আশঙ্কা। এ কারণে গত এক বছরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারি বাড়ানোর ক্ষেত্রে নানা পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সীমান্ত বরাবর লেজার রশ্মির বেড়া স্থাপন, সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় গভীর খাল খননের মতো পরিকল্পনাও নেয় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
বারবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় কড়াকড়ির কথা বলা হলেও বাস্তবে কোথাও না কোথাও ফাঁক-ফোকর থেকে গেছে বলে মনে করে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। এতে সীমান্ত পেরিয়ে জাল নোটের কারবার, মানব পাচার ও বিক্ষিপ্তভাবে অনুপ্রবেশ চলেছে বলে দাবি ভারতের। এ কারণে এবার বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নজরদারি চালানোর জন্য ড্রোনকে ব্যবহারের চিন্তাভাবনা শুরু করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে জঙ্গি অনুপ্রবেশ রুখতে ড্রোন ব্যবহার করছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। একইভাবে এবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তাকে জোরদার করার লক্ষ্যে ড্রোন ব্যবহার করবে ভারত।  

বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫

অবশেষে জানা গেলো বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধের কারন

অবশেষে জানা গেলো বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধের কারন। জনগনের নিরাপত্তা বা জঙ্গী দমন নয়, বরং এর আড়ালে ছিল বাংলাদেশের ইন্টারনেট লাইনের ওপর চাপ কমিয়ে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরাকে ১০ গিগাবাইট পার সেকেন্ড ব্যান্ডউডথ হস্তান্তর। এ কাজটি করা হয়েছে হত ১ ডিসেম্বর, যা গতকাল থেকে আনুষ্ঠানিক বিতরনে গেছে।

১০ জিবিপিএস খুবই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন লাইন। ফেসবুক চালু অবস্থায় বাংলাদেশের কোটি কোটি গ্রাহকের স্বাভাবিক লাইন চালু রেখে এই পরিমান ব্যান্ডউডথ হস্তান্তর করতে গেলে গতি কমে গিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে মারাত্মক অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারত, যুব সমাজ ক্ষেপে উঠত, যা শেষ পর্যন্ত ভারতের বিপক্ষেই যেতো। এসকল আশঙ্কায় বুদ্ধি করে জঙ্গী দমনের নামে বাংলাদেশের প্রযুক্তি মন্ত্রীরা আগে থেকেই বন্ধ করে দেয় সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুক! যার ফলে কোটি কোটি বাংলাদেশী অনলাইন থেকে বিযুক্ত হয়ে পড়ে। মুলত, ভারতকে নানাবিধ আইটি সুবিধা তথা বিনাশুল্কে মোবাইল ফোন ব্যবসা, এদেশের কল ও ডাটা ভারতে মনিটর নিরাপদে সম্পন্ন করার জন্য গত ৬ বছর ধরে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরী কমিশনে একজন হিন্দু চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোসকে বসানো হয়। তার অবসরের পরে ভারতীয় লবি ও শেখ হাসিনার পুত্রের সুপারিশে সেখানে বসানো হয়েছে ওয়াশিংটন মেট্র্ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রকৌশলী শাহজাহান মাহমুদকে। এর আগেই পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশের আইটি খাতের উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়েছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) উদ্যোক্তা বিক্রম দাশ গুপ্তকে। তিনি বাংলাদেশের আইটি ও আইটি সক্ষম সেবা প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলকে (বিসিসি) কৌশলগত নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করছেন।

একদিকে বাংলাদেশে যখন ফেসবুক ভাইবারের জন্য চলছে হাহাকার, ঠিক তখন অপর পাড়ে ত্রিপুরায় কল্পনার হাইস্পীড লাইন পেয়ে চলছে মহাউৎসব। যেনো তারা জয় করেছে বাংলাদেশ। এভাবেই বার বার হারছে বাংলাদেশ, আর লুটে নিচ্ছে হিন্দুস্তান।

........হয়ত হাসিনার পতনের আগ পর্যন্ত এক এক করে এভাবেই ভারত নিয়ে যাবে তাদের দরকারী সব, যা পারে। শেষে কখনও যদি বাংলার প্রকৃত মুক্তি আসে, স্বাধীনতা পায়, তবে এইসব পরাধীনতার শোধ তুলে নেয়।

বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫

সম্পর্কের যে মুহূর্তগুলো কখনোই ভোলার নয়

সম্পর্কের যে মুহূর্তগুলো কখনোই ভোলার নয়

সম্পর্কের নানা স্তরে অসংখ্য মুহূর্ত চিরকাল স্মৃতি হয়ে থাকে। আবার একসঙ্গে এমন কিছু সময় যায় কেটে যায়, যেগুলো ভোলা সম্ভব নয়। একেক মানুষের জীবনে বিশেষ কিছু ঘটনা সব সময়ই আবেদন রাখে। বিয়ের আগে প্রেম বা দাম্পত্য জীবন- সম্পর্ক যাই হোক না কেন, কিছু সময় বা মুহূর্ত কখনোই ম্লান হয় না। এগুলো সবার ক্ষেত্রে চিরস্মরণীয় এবং প্রচণ্ড আবেগময় স্মৃতি হিসেবে বিবেচিত হয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন এমনই কিছু মুহূর্তের কথা। 

১. প্রথম প্রেমে প্রথম ডেটিংয়ের কথা কেউ কোনদিন ভুলতে পারেন না বলে জানান সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা। প্রথম ডেটিংয়ে একজন মানুষ যে পরিমাণ উত্তেজনা ও মানসিক অবস্থা সামাল দেন, তা চাইলেও ভোলা যায় না।

২. ভালোবাসার কথার আদান-প্রদান চলে কিছু দিন। এ সময়টা টপকে পরের স্তরে প্রবেশ করতে চায় মন। প্রেমিক-প্রেমিকা জুটির প্রথম চুমো এমনই এক ঘটনা যা চিরকাল স্মৃতিময় হয়ে থাকে।

৩. বিয়ের পর স্ত্রীকে ছেড়ে প্রথম যে রাতটি একা কাটানো হয়, তার কথা ভুলতে পারেন না পুরুষরা। একই অবস্থা স্ত্রীর জন্যেও প্রযোজ্য। পাশে স্বামী না থাকা প্রথম রাতটা মেয়েদেরও স্মৃতি হয়ে থাকে।

৪. এমন সময় যায় যখন দুজনই বিছানায় শুয়ে আছেন, কিন্তু সেক্স বা অন্য কিছুই ঘটছে না। শুধুই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুজন দুজনের পাশে অবস্থান করছেন। প্রিয়জন পাশে না থাকলে এ সময়গুলো দারুণভাবে নাড়া দেয়।  

৫. হয়তো লুকিয়ে প্রেম করছেন। একদিন প্রেমিক বা প্রেমিকার বাড়িতে গেলেন। সেখানে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার দেখে আপনি উপলব্ধি করলেন, এরা সবাই আপনাকে আপন করে নেবে। এই উপলব্ধি সত্যিই ভোলার নয়।

৬. প্রথমবারের মতো প্রিয়জনকে ছেড়ে বেশ কিছু দিন দূরে থাকলে অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় না। যে দিনটিতে প্রিয়জন ফিরে আসেন, তখনই বিশেষ এক অনুভূতি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকে। হয়তো তার অপেক্ষায় এয়ারপোর্ট বা অন্য কোথাও বসে আছেন এবং এক সময় তিনি আপনার চোখের সামনে উদয় হলেন। সেই সময়কার অনুভূতিকে চিরস্মরণীয় বলে মত দিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।

৭. প্রচণ্ড ঝগড়ার পরও এক স্বর্গীয় অনুভূতি দুজনের মনেই ছেয়ে যেতে পারে। দুর্যোগ কিছুটা স্তিমিত হয়ে আসার পর যখন দুজনই মনে মনে অনুভব করেন যে, কখনোই তার থেকে দূরে যেতে চান না, তখনই ভর করে এমন অনুভূতি।

৮. দুজন দুজনকে পছন্দ করেন। কিন্তু মনের কথাটা কোনভাবেই সরাসরি বলতে পারছেন না। হঠাৎ মুখ ফসকে একজন বলেই ফেললেন, তোমাকে ভালোবাসি। এটা যাকে উদ্দেশ করে বলা হলো, তার মনে এই স্মৃতি চিরস্থায়ী হয়ে গেলো। আর সেই মুহূর্তে অপরের মুখ ফসকেও যদি বেরিয়ে আসে, আমিও তোমাকে ভালোবাসি, তবে তো দুজনের মনেই ঠাঁয় পেলো দুই জ্বলজ্বলে মুহূর্ত যা আজীবন থেকে যায়।

৯. বিয়ের পর যেদিন মধুচন্দ্রিমায় যাবেন সেদিনটির কথা দুজনের কেউ-ই কোনদিন ভুলতে পারবেন না। সেই সময়ের প্রতিটা মুহূর্ত ঝকঝকে পরিষ্কার হয়ে থেকে যাবে মনে।

১০. প্রেমিকাদের মনে এমন মুহূর্ত সত্যিই চিরকাল থেকে যায়। দুজন এমন কোনো পরিবেশে ডেটিং করছেন যেখানে প্রেমিক পুরো সুযোগ নিতে পারেন। সেই অবস্থায় কিছুটা অসহায় বোধ করেন মেয়েরা। কারণ প্রেমিকা হয়তো অন্তরঙ্গ পরিস্থিতিতে যেতে চান না। কিন্তু দুর্বল মুহূর্তে প্রেমিক যে সুযোগ নিতেই পারেন। এই অবস্থায় যদি প্রেমিকা তার প্রিয়জনের কাছ থেকে নিরাপত্তার পুরোটুকু পেয়ে থাকেন, তাহলে তো কথাই নেই।

রবিবার, ২ আগস্ট, ২০১৫

এ কেমন নির্লজ্জ চাওয়া

*এ কেমন নির্লজ্জ চাওয়া****
তিস্তায় সময় মত পানি নাদিয়ে আটকে রাখে ভারত।তার একটাই কারন,এদেশ কে তার ‪#‎সিকিম‬ বানাতে চায় সে।এর জন্য করা প্রয়োজন তার চেয়ে বেশিই করে ওরা।এইতো সবুজ শ্যমল বাংলা এখন মরুভুমির পথে।,,,,,,তার পরে ও এত কিছু হলনা,তাই সংগীত শিল্প রুনা লায়লা কে যেকোন মূল্যে তারা পেতে চায়।কিন্তু,,?এখন পুণঃ ভারত তার নিলর্জ্জ চরিত্র আবার অবমুক্ত করল,এখন সে আবার তিস্তার পানির বিনিময়ে ক্রিকেটার মুস্তাফিজ কে চাচ্ছে।

শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

ভারতের পরমানু রাসিয়ার কাছ থেকে ধার করা

পাকিস্তানের পরমাণু বোমার জনক আবদুল কাদের খান বলেছেন, পরলোকগত ভারতীয় বিজ্ঞানী আবদুল কালামের কোনো গুরুত্বই নেই। বিজ্ঞানী হিসেবে কালাম কিছুই করেননি। তিনি ছিলেন সাধারণ একজন বিজ্ঞানী। কালামের কৃতিত্ব নয়, ভারতের পরমাণু অস্ত্র আসলে রাশিয়ার থেকে ধার করা।
মঙ্গলবার শিলংয়ের ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটে বক্তব্য রাখার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ভারতের মিসাইলম্যান এ পি জে আবদুল কালামের। এর পরে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আবদুল কাদের খান বলেন, "কালাম সবসময় সহজ কাজ করার পক্ষে ছিলেন। তবে তিনি কখনই বিজ্ঞানী হিসেবে বিশেষ কিছু করেননি।" একই সঙ্গে আবদুল কাদের খানের দাবি, ভারতের রাষ্ট্রপতি হওয়ার পিছনে কালামের কোনো কৃতিত্ব নেই। তার কথায়, "কালামকে ভারতের রাষ্ট্রপতি করা হয়েছিল কারণ সে সময় কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের একজন সংখ্যালঘু মুখ দরকার ছিল। ২০০২ সালের গোদরা হত্যাকাণ্ডে মুখ পুড়েছিল বিজেপির তাই কালামকে রাষ্ট্রপতি পদে বসানো হয়।"
আবদুল কাদের খানের এই বক্তব্যের পরে ভারতের রাজনৈতিক মহলের তরফে একহাত নেয়া হয়েছে তাকে। কাদের খানের বিরুদ্ধে বলা হয়েছে, ২০০৪ সালে পরমাণু অস্ত্রের গোপন তথ্য বিদেশে পাচার করার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছিল কাদের খানকে।

শুক্রবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৫

2050 সালে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলিম থাকবে ভারতে


২০৫০ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মুসলমান থাকবে ভারতে। ইন্দোনেশিয়ার চেয়েও ভারতে বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠী বসবাস করবে। সারা বিশ্বে মুসলমানের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ২৮০ কোটিতে।

গতকাল বৃহস্পতিবার পিউ রিসার্চ সেন্টারের জরিপে এমন তথ্য মিলেছে। পিটিআইয়ের খবরে প্রকাশিত ওই জরিপের তথ্যে জানানো হয়, ২০৫০ সালে বিশ্বে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা হবে ১৪০ কোটি। ভিন্নধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা হবে ২৯০ কোটি।

বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ছে বলে ওই জরিপের তথ্যে জানানো হয়। আসাম রাজ্যে মুসলমানের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। জরিপের তথ্যে জানানো হয়, ২০৫০ সালে বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় ভারতে সবচেয়ে বেশি মুসলিম বাস করবে। আগামী ৪০ বছরে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যায় সবচেয়ে বেশি বাড়বে। তবে অন্য যেকোনো ধর্মের চেয়ে ইসলাম ধর্মের প্রসার অনেক বেশি ঘটছে। এই প্রবণতা চলতে থাকলে ২০৭০ সালে ইসলাম বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্মে পরিণত হবে।

বিশ্বে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যায় বাড়ছে না। যেসব দেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সংখ্যায় বেশি, সেসব দেশে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে এবং জন্মহার স্থিতিশীল রয়েছে। যেমন চীন, জাপান ও থাইল্যান্ড।

কোনো ধর্ম অনুসরণ করে না-এমন মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। ২০৫০ সালে তাঁদের হার হবে মোট জনগোষ্ঠীর ১৩ দশমিক ২ শতাংশ।