তুমি নয়নে নয়ন না রাখিয়াই মন
করিলে হরণ -★
নয়নে নয়ন ফেলবে যে কখন লাগে বুকে
শিহরন ""★
ভাবনায় তুমি থাকো মিশে রোজ তা
হয়তো তুমি জাননা ★ নিশ্বাসে তুমি '
প্রতিটা পলকে তুমি ' তুমি স্বপ্ন ' তুমি
যে কল্পনা ★"" বসে রয়েছে মন তোমারি
প্রতিক্ষায় থাকবো আজীবন দারিয়ে -★
এ জীবনে শুধু তোমাকেই প্রয়োজন
দিয়না আমায় তুমি ফিরিয়ে ★ মোঃডালিম
সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০১৫
বাংলা এস এম এস
শনিবার, ৮ আগস্ট, ২০১৫
অ্যাজমা যখন শিশুদের
অ্যাজমা যখন শিশুদের
সদ্যজাত থেকে বয়োবৃদ্ধ সবারই হাঁপানি হতে পারে। তবে শিশুদের হাঁপানিতে বেশি ভুগতে দেখা যায়। মোট হাঁপানি রোগীর অর্ধেকের বয়স ১০ বছরের মধ্যে। মেয়েদের তুলনায় ছেলেদেরই শিশু বয়সে এই রোগ বেশি হয়। বিশ্বের প্রায় ১০ কোটি লোক শ্বাসনালির সচরাচর সমস্যা অ্যাজমায় আক্রান্ত হয়।
শিশুদের কেন এত বেশি: শিশুদের হাঁপানিতে বেশি আক্রান্ত হওয়ার কারণ হিসেবে মনে করা হয় শ্বাসনালির হাইপার রেসপোনসিভ-নেসকে। আসলে বড়দের তুলনায় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা কম। তাই তাদের বার বার রেসপিরেটরি ট্রাক্ট এর সংক্রমণজনিত কারণে সর্দিকাশি হওয়ার প্রবণতা বেশি। কিছু কিছু শিশুর রেসপিরেটরি ট্রাক্ট এর সংক্রমণের ফলে শ্বাসনালিগুলোতে হাইপার ইরিটেবিনিটি দেখা দেয় অর্থাৎ অতিমাত্রার সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এই ক্রনিক ইনফ্লামেশনের ফলে বাইরে থেকে কোনো কিছু শ্বাসনালিতে ঢুকলেই শুরু হয় সংকোচন এর ফলস্বরূপ হাঁপানি।
উপসর্গ : অনেক শিশুদের প্রায়ই ঠাণ্ডা লাগে অর্থাৎ নাক দিয়ে পানি পড়ে কাশি হয় বিশেষ করে রাতে। আসলে কিন্তু এই লক্ষণগুলো ছোট শিশুদের অ্যাজমার প্রাথমিক লক্ষণ। পরে অবশ্য বড়দের মতো অন্যান্য লক্ষণগুলোও দেখা দেয় । যেমন_ বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাঁই সাঁই আওয়াজ, শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট, ফুসফুস ভরে দম নিতে না পারা।
কাঠাল
পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠাল স্বাস্থ্যরক্ষায় অবদান রাখে প্রচুর। বিশেষ করে এতে উপস্থিত খাদ্য উপাদান সহায়তা করে বিভিন্নভাবে। যেমন -
কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা দাঁত, মাঢ়ি ও মুখের ঘা জাতীয় রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
এতে চর্বি জাতীয় উপাদানের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। তাই কাঁঠাল খেলে ওজন বৃদ্ধির আশংকা একেবারেই থাকে না।
কাঁঠালে রয়েছে সর্বোচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং হার্টের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্ষতিকর দূষণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। স্তন, পাকস্থলী ও ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
কাঁঠালে রয়েছে খাদ্যআঁশ, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
টেনশন ও নার্ভাসনেস কাটাতে কাঁঠাল বেশ উপকারী।
এতে উপস্থিত খনিজ উপাদান রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও কাঁঠাল ভূমিকা রাখে।
সর্দি-কাশি প্রতিরোধেও কাঁঠাল বেশ কার্যকরী।
কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। রাতকানা রোগ প্রতিরোধে কাঁঠালের জুড়ি নেই!
কাঁঠালের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড় ও দাঁত গঠনে এবং মজবুতকরণে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
এতে উপস্থিত ভিটামিন বি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় সেই সাথে ত্বকের নানা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করতেও কাঁঠালের ভূমিকা রয়েছে।
কাঁঠালে বিদ্যমান প্রোটিন দেহের কোষ গঠনে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে।
কাঁঠালে উপস্থিত আয়রন ও খনিজ উপাদান রক্তস্বল্পতা দূর করে। সুষ্ঠুভাবে রক্ত চলাচলে সহায়তা করে।
গর্ভবতী মা প্রতিদিন ২০০ গ্রাম পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভস্থ শিশুর সব ধরনের পুষ্টির অভাব দূর হয় এবং গর্ভস্থ সন্তানের বৃদ্ধি স্বাভাবিক ভাবে হয়। স্তন্যদায়ী মায়ের দুধের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়।
কাঁঠালে উপস্থিত সকল উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
কাঁঠালের কোষ খাবার হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি এর অন্যান্য অংশও কাজে লাগানো যায়। ফলের পাশাপাশি কাঁঠালগাছেরও রয়েছে নানা উপকারিতা। যেমন -
কাঁঠালের খোসা ও ভুতি গবাদি পশুর খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কাঁঠালের পাতা ছাগলের অত্যন্ত পছন্দের খাবার।
কাঁঠালগাছের শেকড় চর্মরোগ, হাঁপানি, জ্বর ও ডায়রিয়া রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
কাঁঠালের পোড়া পাতার ছাইয়ের সাথে ভুট্টা ও নারকেলের খোসা একসাথে পুড়িয়ে নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ঘা বা ক্ষতস্থানে লাগালে তা দ্রুত শুকিয়ে যায়।
কাঁঠালগাছের কাঠের গুঁড়া কাপড় রাঙানোর রং তৈরির উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
কাঁঠালগাছের কাঠ অত্যন্ত শক্ত, মজবুত ও উন্ন ধরনের কাঠ। এ কাঠ আসবাবপত্র তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়।
দাঁত সাদা বানাবেন যেভাবে
দাঁত সাদা বানাবেন যেভাবে
বেকিং সোডা
নিয়মিত ব্রাশ করার পরও যদি দাঁতের কালচে বা লালচে ভাব দূর না হয়, তাহলে মাঝে মধ্যে অল্প পরিমান বেকিং সোডা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করুন। দেখবেন কেরামতি ফলে গেছে। বেকিং পাউডারের সঙ্গে একটুখালি লবণ মিশিয়ে নিলে আরও ভালো ফল পাবেন।
কাঠ কয়লা
কাঠের কয়লা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। তবে তা যেন জীবাণুমুক্ত থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাকতে হবে। কয়লা মিহি গুঁড়া করে নিয়ে দাঁত মাজতে হবে, না হলে মাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এক চিমটি লবণ ও কয়েক ফোঁটা লেবু দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। কমলার খোসার ভেতরের অংশও সমান কার্যকর। আপেল সিডার ও সাদা ভিনেগার দাঁত সাদা করতে পারে।
দাঁতের হলদে ভাব দূর করবে কিছু খাবার এবং কয়েকটি নিয়ম মানলেই আপনার দাঁত থাকবে সাদা ও ঝকঝকে। আসুন জেনে নেই সেই খাবারগুলো ও নিয়মগুলো সম্বন্ধে-
◘ বিশেষ করে আপেল এবং স্ট্রবেরিতে রয়েছে ম্যালিক অ্যাসিড যা দাঁত সাদা করার একটি চমত্কার প্রাকৃতিক উপাদান। নিয়মিত ফল খেলে দাঁতে সহজে দাগ পড়ে না বা হলদেটে হয় না।
◘ সবজি গাজর, সবুজ শাক এবং ব্রকোলির মতো সবজি দাঁত থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। সালাদে গাজর খান নিয়মিত। এতে যেমন দাঁত ভালো থাকবে, তেমনি গাজর থেকে পাবেন প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ, যা আপনার চোখ, ত্বক ও চুল রাখবে সুস্থ।
◘ শুকনো ফল ড্রাই ফ্রুট বা শুকনো ফল যেমন কিশমিশ দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করে।
◘ চিনি ছাড়া চুয়ুংগাম চিনি ছাড়া চুয়িংগাম দাঁতের দাগ দূর করার একটি চমত্কার উপায়। এটি দাঁতকে সাদা রাখতে সাহায্য করে।
◘ দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা দাঁতের জন্য খুবই জরুরি। এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, যেমন দই এবং পনির দাঁতের এনামেল বজায় রাখতে সাহায্য করে। যে নিয়মগুলো মেনে চললে দাঁত থাকবে সাদা ও জকঝকে
◘ ব্রাশ করার আগে ভালো মানের কোন টুথপেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ১ চামচ বেকিং সোডা ও আধা চামচ পানি। তিনটি উপাদানই একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর ব্রাশ করুন। সপ্তাহে দুই দিন এভাবে ব্রাশ করলে দেখবেন আগের চেয়ে ঝকঝকে হতে শুরু করেছে দাঁত।
◘ প্রাকৃতিক উপায়ে কলার খোসা দিয়েও দাঁত সাদা করতে পারেন। যেমন একটি কলার খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের অংশটা দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন এবং দেখুন দাঁতের অনেকটাই হলদে ভাব দূর হয়েছে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
◘ অলিভ ওয়েলও দাঁত সাদা করার ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকর। সামান্য তুলোর মধ্যে ৩ থেকে ৪ ফোঁটা অলিভ ওয়েল নিয়ে দাঁতে ঘষুন। এরপর ব্রাশ করে দেখন সুন্দও লাগছে।
◘ স্ট্রবেরির সঙ্গে সামান্য পরিমানে বেকিং সোডা মিশিয়েও দাঁতে ঘষতে পারেন। এই পেস্ট দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে। তবে মাসে একবারের বেশি ব্যবহার করা ঠিক হবেনা।
শিশুর স্মরণশক্তি বাড়ানোর উপায়
শিশুর স্মরণশক্তি বাড়ানোর উপায়
# ছোট শিশুদের জন্য মায়ের দুধ, মায়ের দুধ শিশুর স্মরণশক্তি বৃদ্ধির জন্য এর বিকল্প আর কিছুই নেই। এটা আল্লাহর নেয়ামক।
# কিশোর-কিশোরীদের জন্য পুষ্টি ও সুষম খাদ্য শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য একান্ত দরকার । অনেক টিনএজ মেয়েরা ডায়েটিং করে থাকে। এতে স্মরণশক্তি (মেমোরি) বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অন্তরায় হতে পারে।
# অনেক গবেষক মনে করেন, বাদাম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে সকালে খাওয়ানো যেতে পারে।
# তাজা/ফ্রেস ফলমূল যেমন : আম, পেঁপে, পেয়ারা, তরমুজ ইত্যাদি বেশি বেশি খাওয়ানো উচিত।
# শিশুর আয়রণ ও জিংক ঘাটতি থাকলে স্মরণশক্তির সমস্যা থাকতে পারে। সেদিকে খেয়াল রেখে জিংক ও আয়রন চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে খাওয়ানো যেতে পারে।
# ওমেগা ও ফ্যাটি এসিড বুদ্ধি ও স্মরণশক্তি সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে বলে বিশ্বাস করা হয় অতএব ওমেগা এগুলো বেশি খাওয়ানো উচিত।
ব্রিটেনে একটি গবেষণায় দেখা গেছে কম মনোযোগী বাচ্চাদের (Fish Oil) খাওয়ানোর পর তাদের বিহেভিয়ার ও স্কুল Performance এর উন্নতি হয়েছে।
তাই এগুলো পরিমাণে সামান্য কম, ভাত+সবজি+মাছ খাওয়াই ভালো।
# ঘুম : পরিমিত ঘুম খুবই দরকার। এইজন্য পরীক্ষার আগে সারারাত জেগে পড়ার কোনো যৌক্তিকতা আছে বলে মনে হচ্ছে না। রুটিনমাফিক পড়াই উত্তম। পড়ার পর বিশ্রাম স্মরণশক্তি বাড়ায়। অর্থাৎ ঘুম স্মরণশক্তি বাড়ায়।
# ব্যায়াম : ব্যায়াম স্মরণশক্তি বাড়ায়। বড় বড় করে বাচ্চাকে শ্বাস নিতে বলুন। পেটভরে শ্বাস তাতে ব্রেনের থিটা ওয়েব বেশি হবে। ব্রেনে অক্সিজেন বেশি সঞ্চালন হবে। স্মরণশক্তি বাড়বে।
# চুইংগাম : সুগার ছাড়া চুইংগাম চিবাতে পারে এতে কিছুক্ষণের জন্য; ব্রেনে অক্সিজেন সঞ্চালন বেশি হতে পারে।
# যদি খুব টেনশন লাগে তাহলে নিয়মিত মেডিটেশন করা যেতে পারে।
# পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে প্রয়োজন পড়াশুনা বেশিদিন মনে রাখা এবং বেশি সময় স্মরণ থাকা।
প্রত্যেক পিতামাতার উচিত
# কফি, কেনডি ও Drink না খাওয়াই ভালো খেতে দিন পরিমিত পরিমাণে।
# ছোট ছোট শিশুদের বলুন, এই ছড়াটা মনে রাখতে পারলে এই উপহারটা পাবে।
# আত্মবিশ্বাস : আমি পারবো- এই ধারণা শিশুকে আরো সামনে নিয়ে যেতে উৎসাহ জোগাবে।
# সময় করে দেয়া : এতোটুকু সময়ে এই পরিমাণ পড়বে এই জন্য টাইমবক্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
# রিপিট : মনে মনে ওই পড়াটা আবার স্মরণ করা।
# শিক্ষণ প্রদ্ধতি : স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির প্রধান শর্ত হলো শিক্ষণ। শিশুকে যতোটুকু পড়াবেন তা যেন শিশু বুঝে বুঝে পড়ে এবং পড়ার সঙ্গে সম্পৃক্ততা থাকে এমন কিছু মিলিয়ে উদাহরণ দিয়ে কোনো ক্ষেত্র তৈরি করে পড়ানো উচিত।
# ছন্দ ও সুর করে পড়া ভালো।
# আবৃত্তি করে পড়া : মৃদু জোরে জোরে পড়লে দুটি ইন্দ্রীয় কাজ করে থাকে বিধায় মনোযোগ বেশি থাকে শিশুর জন্য এটি দরকারি।
# রুটিন প্রদ্ধতি : প্রতিদিন নিয়মিত পড়লে খুব অল্পতে পরীক্ষার প্রস্তুতি হয়ে যায়।
# পরীক্ষার আগে অনেক মানসিক চাপ থাকে এই চাপের কারণে পড়া শেষ হয় না অতএব রুটিনভাবে পড়া উচিত।
# বিশ্রাম : একটানা দীর্ঘ সময় পড়ার পর মাঝখানে একটু বিশ্রাম নেয়া ভালো। তাতে আবার পূর্ণ শক্তি পাওয়া যায়।
# জবারবি করা : পড়ার পর, মাঝখানের থেকে প্রশ্ন করতে হবে কি পড়লাম।
রবিবার, ২ আগস্ট, ২০১৫
ক্যানাডায় শত শত মহিলা নগ্ন বক্ষ হয়ে
ক্যানাডায় শত শত মহিলা নগ্ন বক্ষ হয়ে একটি প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নিয়েছে।
অন্টারিও অঙ্গরাজ্যের ওয়াটারলুতে অনুষ্ঠিত হয় এই সমাবেশ।
নগ্ন বক্ষ হয়ে সাইকেল চালানোর অভিযোগে তিন বোনকে পুলিশ বাধা দেয়ার ঘটনার প্রতিবাদ জানাচ্ছিল তারা।
তাদের অনেকের হাতেই ছিল নানা স্লোগান লেখা ফেস্টুন ।
এগুলোর কোন কোনটিতে লেখা ছিল, 'নগ্নতার অর্থ যৌনতা নয়'।
১৯৯৬ সালে আদালতের দেয়া এক রায়ের বলে অন্টারিওতে নগ্ন বক্ষ হয়ে ঘোরাফেরা করা আইনসিদ্ধ।
যে তিন জন বোন পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয়েছিল, তাদের বক্তব্য, 'দিনটি ছিল খুবই গরম, তাই আমরা শার্ট খুলে ফেলেছিলাম'।
এই তিন বোনের একজন আলিশা ব্রিলা নামে পরিচিতি পাওয়া নামী একজন সঙ্গীত শিল্পী
একজন পিতা তার সন্তানের হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিলেন।
সুবহান আল্লাহ্ ! এই হলো ইসলাম ! ক্ষমা এবং
দয়ার এক বিরল নিদর্শন।
==================================
হত্যাকারী ফায়সাল আল-আমেরী , যাকে
তিনি হত্যা করেছিলেন সেই ব্যাক্তির
পিতা রাবিয়া আল-দউসারীকে সম্মান
জানাচ্ছেন !
এক সৌদি পিতা তার সন্তানের
হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিলেন এই শর্তে
যে তাকে পরিপূর্ণভাবে কুরআন আল-কারীম-এ
হাফেজ হতে হবে !
আল্লাহ্ সুবহান আল্লাহুতায়ালা শ্রেষ্ঠ
ক্ষমাকারী এবং তিনি ক্ষমা করা পছন্দ
করেন ! এই সৌদি পিতা ক্ষমা এবং এক নেক
কাজের নিয়াহ্ করে ইনশাল্লাহ্ আল্লাহ্র
অশেষ রহমতের ভাগীদার হবেন । আল্লাহ্,
তাকে তার সন্তান হারানোর সবরের
বিনিময়ে উত্তম জাযাহ্ দিন ! (আমিন )
আমি গর্বিত কারণ আমি একজন মুসলমান।আমার
ধর্ম কত মহান।
# বিঃ_দ্রঃ মুসলমানদের খারাপ সংবাদ খুব
দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।তাই সবাইকে অনুরোধ করছি
# শেয়ার করার চেষ্টা করুন।যত বেশি শেয়ার
হবে ততই মানুষ পবিত্র ধর্ম ইসলামের আলোকিত
বাণী সম্পর্কে জানতে পারবে।
ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, একজন পিতা তার
সন্তানের হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিলেন।
এ কেমন নির্লজ্জ চাওয়া
*এ কেমন নির্লজ্জ চাওয়া****
তিস্তায় সময় মত পানি নাদিয়ে আটকে রাখে ভারত।তার একটাই কারন,এদেশ কে তার #সিকিম বানাতে চায় সে।এর জন্য করা প্রয়োজন তার চেয়ে বেশিই করে ওরা।এইতো সবুজ শ্যমল বাংলা এখন মরুভুমির পথে।,,,,,,তার পরে ও এত কিছু হলনা,তাই সংগীত শিল্প রুনা লায়লা কে যেকোন মূল্যে তারা পেতে চায়।কিন্তু,,?এখন পুণঃ ভারত তার নিলর্জ্জ চরিত্র আবার অবমুক্ত করল,এখন সে আবার তিস্তার পানির বিনিময়ে ক্রিকেটার মুস্তাফিজ কে চাচ্ছে।
Shahid | Afridi | Srilanka | Pakistan | cricket | match
Shahid Afridi and Anwar Ali played key roles as Pakistan ended a successful tour of Sri Lanka with a thrilling one-wicket victory in the second Twenty20 international in Colombo on Saturday.
Pakistan recovered from 40-5 in the eighth over to surpass Sri Lanka’s challenging 172-7 with four balls to spare with Imad Wasim striking the winning six off left-arm seamer Binura Fernando.
Skipper Afridi led the way with a 22-ball 45 that included four sixes and a boundary, before Anwar smashed 46 off 17 balls in a match-winning knock that contained four sixes and three fours.
Imad, who remained unbeaten on 24, helped Anwar add 58 for the eighth wicket as the tourists recorded a heart-stopping win in front of a sell-out crowd of 35,000 at the Premadasa stadium that briefly included Sri Lankan President Maithripala Sirisena.
Pakistan, who won the first T20 match by 29 runs on Thursday, completed a remarkable treble on the six-week tour, having earlier won the Test series 2-1 and the one-dayers 3-2.
Afridi played down his own contribution, focusing instead on the contributions of the younger players.
“I think 170 was chaseable, but we panicked early on,” he said. “Then came these awesome innings from Imad and Anwar. Hopefully they will continue to do well in the future also.
“I have an excellent bunch of guys, who have given me hope for the future.”
Fernando, a lean 20-year-old playing only his second international match, gave Sri Lanka a flying start with a double strike in his second over.
He bowled Ahmed Shehzad with a slower delivery and then forced Mukhtar Ahmed to top-edge a bouncer to Chamara Kapugedera at mid-wicket.
Pakistan’s top order caved in as Mohammad Hafeez and Umar Akmal were run out and senior batsman Shoaib Malik was stumped.
Afridi began the amazing turnaround with a sixth-wicket stand of 61 with Mohammad Rizwan (17) as the inexperienced Sri Lankan attack wilted under pressure.
Earlier, aggressive batting by debutant Shehan Jayasuriya and the recalled Kapugedera lifted Sri Lanka to 172-7 after skipper Lasith Malinga won the toss and elected to bat in the day-night match.
Jayasuriya, a 23-year-old left-hander unrelated to Sri Lanka’s former captain Sanath Jayasuriya, smashed three fours and two sixes in his 32-ball 40 before he was fifth out.
But it was Kapugedera who boosted the total with an unbeaten 48 off 25 balls that contained four sixes and two boundaries.
Kapugedera put on 55 for the sixth wicket with Milinda Siriwardana (23) as the hosts plundered 59 runs in the final five overs.
Malinga, who conceded 40 runs in his four overs, rued his poor form with the ball.
“I should have bowled better,” the sling-arm fast bowling spearhead said. “But I am happy the way some of the younger players have performed.
“Sri Lanka has a good talent pool to pick from.”
West Bank
তাহাজ্জুদের নামাজ
তাহাজ্জুদ নামাজ
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর তাহাজ্জুদ নামাজ বাধ্যতামূলক ছিল। তাই তিনি জীবনে কখনো তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া থেকে বিরত হননি। তবে উম্মতে মুহাম্মদির জন্য এটা সুন্নতে গায়রে মুয়াক্কাদা অর্থাৎ এ নামাজ আদায় করলে অশেষ পুণ্য লাভ করা যায়, কিন্তু আদায় করতে না পারলে কোনো গুনাহ হবে না। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি নিয়তের সঙ্গে সওয়াবের আশায় মাহে রমজানের রোজা পালন করে, তার বিগত জীবনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। আর যে ব্যক্তি ইমান ও সওয়াবের আশায় মাহে রমজানের রাতে কিয়াম করে, তার বিগত দিনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি ইমান ও সওয়াবের আশায় লাইলাতুল কদরে কিয়াম বা রাত জেগে ইবাদত করে, তার বিগত জীবনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
রমজান মাস ও অন্যান্য সময় তাহাজ্জুদ নামাজ রাত দ্বিপ্রহরের পরে পড়তে হয়। মধ্যরাতে যখন লোকেরা গভীর নিদ্রায় আচ্ছন্ন, তখন রোজাদার মুমিন বান্দা ঘুম থেকে জেগে ইবাদত-বন্দেগি করেন এবং সুবহে সাদিকের আগ পর্যন্ত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন। সুবহে সাদিক হয়ে গেলে এ নামাজ আর পড়া যায় না। যদি রাত দ্বিপ্রহরের পর নিদ্রা থেকে জাগ্রত হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে এশার নামাজের পর এবং বিতরের আগে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করতে হয়। অবশ্য তাহাজ্জুদ নামাজ রাত দ্বিপ্রহরের আগে পড়লে সওয়াব কম পাওয়া যায়। রাতের শেষাংশে পড়লে সওয়াব বেশি পাওয়া যায়।
মাহে রমজানসহ বিভিন্ন সময় তাহাজ্জুদ নামাজ চার রাকাত পর্যন্ত পড়া যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাহাজ্জুদ নামাজ কখনো ৪ রাকাত, কখনো ৮ রাকাত এবং কখনো ১২ রাকাত পড়েছিলেন। তাই রোজাদার ব্যক্তির তাহাজ্জুদ নামাজ কমপক্ষে ৪ রাকাত আদায় করা উচিত। কিন্তু যদি কেউ এ নামাজ ২ রাকাত আদায় করেন, তাহলেও তাঁর তাহাজ্জুদ আদায় হবে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এশার পর দুই বা ততোধিক রাকাত নামাজ পড়ে নেয়, সে হবে তাহাজ্জুদের ফজিলতের অধিকারী।’ রমজান মাসে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কালে পবিত্র কোরআনের আয়াত খুব বেশি তিলাওয়াত করা উত্তম। যদি দীর্ঘ সূরা মুখস্থ থাকে, তাহলে তাহাজ্জুদ নামাজে দীর্ঘ সূরা তিলাওয়াত করা উত্তম। ১২ রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজের প্রথম রাকাতে সূরা আল-ইখলাস ১২ বার, দ্বিতীয় রাকাতে ১১ বার, তৃতীয় রাকাতে ১০ বার, চতুর্থ রাকাতে ৯ বার অনুসারে দ্বাদশ রাকাতে একবার পড়তে হয়। আবার প্রত্যেক রাকাতে সূরা আল-ইখলাস ৩ বার অথবা ১ বার হিসেবেও পড়া যায়। আবার সূরা আল-মুয্যাম্মিল, আয়াতুল কুরসি এবং সূরা আল-ইনশিরাহও পড়া যায়।
মাহে রমজানে দিবাভাগে পানাহার বর্জন করে রোজা পালনের পর গভীর রাতে নিদ্রাসুখ ত্যাগ করে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে। তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত সব নফল ইবাদত অপেক্ষা অধিক এবং এটি আল্লাহর কাছে অতি প্রিয়। এ জন্য আল্লাহ তাআলা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর এ নামাজ ফরজ করে দিয়েছিলেন। রোজাদার ব্যক্তি যদি তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন, আল্লাহ তার পাপরাশি মার্জনা করে দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমার প্রভু প্রত্যেক রাতের শেষাংশে নিকটতম আসমানে অবতরণ করেন এবং বলতে থাকেন, যে কেউ আমার কাছে প্রার্থনা করবে, আমি তা কবুল করব, যে কেউ কিছু প্রার্থনা করবে, আমি তা প্রদান করব, যে কেউ আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে, আমি তাকে ক্ষমা করব।’ (বুখারি ও মুসলিম)
রমজান মাসে রাত জাগরণ করে যাঁরা তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন এবং অপরকে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেন, তাঁরা আল্লাহর অপার রহমতের মধ্যে বিচরণ করেন। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ওই ব্যক্তির ওপর রহমত নাজিল করেন, যিনি রাতে নিদ্রা থেকে জেগে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন এবং তাঁর স্ত্রীকে নিদ্রা থেকে জাগিয়ে দেন। অতঃপর তিনি (তাঁর স্ত্রী) তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেন। এমনকি যদি তিনি (স্ত্রী) ঘুম থেকে জাগ্রত হতে না চান, তাহলে তাঁর মুখে পানি ছিটিয়ে দেন।’ (আবু দাউদ ও নাসাঈ) রোজাদার তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কারী ব্যক্তি অধিক সম্মানের অধিকারী হন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমানদের মধ্যে আল কোরআনে অভিজ্ঞ ও তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়কারী ব্যক্তি সম্মানের অধিকারী হবেন।’ (বায়হাকি)
তাহাজ্জুদ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। এ জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো বিনা ওজরে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া ছাড়তেন না। সাহাবিগণও রমজান মাসে নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করতেন। অথচ রোজার মাসে ঐচ্ছিক ইবাদতের দরজা খোলা থাকা সত্ত্বেও বহু মিথ্যাবাদী ও পরনিন্দাকারী রোজাদার রাত জেগে তারাবি ও তাহাজ্জুদ গুজারের ভাগ্যে ক্ষুধা, পিপাসা এবং রাত জাগরণ ছাড়া আর কিছুই জোটে না। রমজান মাসে যেহেতু শেষ রাতে সেহির খাওয়ার জন্য জাগতেই হয়, আর সেহির খাওয়ার আগ পর্যন্ত শেষ রাত একান্ত দোয়া কবুলের সময়; তাই একটু আগেভাগে উঠে সেহিরর আগে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের ও সওয়াব প্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগের সদ্ব্যবহার করা উচিত।
শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫
ছিটমহল বাসীকে জামায়াতের অভিনন্দন
বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল সমস্যার অবসান ঘটায় ছিটমহলবাসীদের আনন্দ-উল্লাসের সাথে একাত্মতা প্রকাশ ও তাদেরকে অভিনন্দন জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
দলটির ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ আজ শনিবার এক বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী ৩১ জুলাই রাত ১২টা ১ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে ছিটমহল সমস্যার অবসান ঘটেছে। এর সাথে দু-দেশের ছিটমহলবাসী নাগরিকদের ৬৮ বছরের অবরুদ্ধ জীবনের অবসান ঘটল। তারা আবার নতুন করে মুক্তির স্বাদ পেল। বাংলাদেশ যে সব ছিটমহল পেয়েছে সেখানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উড্ডীন হলো। ছিটমহলবাসীদের আনন্দের সাথে সারা বাংলাদেশের জনগণও আনন্দিত। ছিটমহলের জনগণ বাংলাদেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের সাথে সংযুক্ত হয়েছে।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, আমি আশা করি ছিটমহলবাসীদের প্রাপ্য সব সাংবিধানিক নাগরিক ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ছিটমহলবাসী নাগরিকদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
নারী নির্যাতনের নিন্দা
সিলেটের কানাইঘাটসহ ঢাকা মহানগরীর কয়েকটি স্থানে কর্মজীবী মহিলা, কলেজের ছাত্রী, গৃহবধূ এবং কিশোরী গণধর্ষণের শিকার হওয়ায় তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান।
আজ এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, দেশে আইনের শাসন না থাকা এবং বিচারহীনতার ফলে একের পর এক এ ধরনের পৈশাচিক ঘটনা ঘটছে। জনগণের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বেতন দেয়া হয়। অথচ সাধারণ নারীদের মান-ইজ্জত রক্ষার ব্যাপারে তাদের ভূমিকা হতাশাজনক।
ডা.শফিক বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার প্রধান দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার ফাঁকা বুলি আওড়াচ্ছেন। কিন্তু নারীদের মান-ইজ্জত রক্ষার ব্যাপারে তার কার্যকর কোনো ভূমিকা নেই।